‘ধর্ম’ অন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: HS 3rd Semester Bengali

‘ধর্ম’ অন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

উচ্চমাধ্যমিক তৃতীয় সেমিস্টারের নতুন পাঠক্রমে অন্তর্ভুক্ত শ্রীজাত রচিত ‘অন্ধকার লেখাগুচ্ছ’ (ধর্ম) কবিতাটি আধুনিক সমাজ ও ধর্মীয় সহিষ্ণুতার প্রসঙ্গে এক গভীর চিন্তাভাবনার বহিঃপ্রকাশ। এই কবিতায় কবি ধর্মের ব্যাখ্যা করেছেন ব্যক্তি, সমাজ এবং প্রকৃতির বিভিন্ন প্রেক্ষাপট থেকে। তিনি দেখাতে চেয়েছেন যে, প্রকৃত ধর্ম কখনও সংকীর্ণতা নয়, বরং মানবতাবাদের আলোয় পথ দেখায়।

সমাজে চলমান বিভাজনের প্রবণতার বিরুদ্ধে এই কবিতা এক বলিষ্ঠ প্রতিবাদ স্বরূপ, যেখানে কবি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়েছেন— প্রকৃত ধর্ম কারও উপর আধিপত্য বিস্তার করে না, বরং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের বার্তা দেয়।

শ্রীজাত রচিত ‘অন্ধকার লেখাগুচ্ছ’ মূল কবিতা “ধর্ম”

আবদুল করিম খাঁ-র ধর্ম ছিল গান।
আইনস্টাইনের ধর্ম দিগন্ত পেরনো।
কবীরের ধর্ম ছিল সত্যের বয়ান।
বাতাসের ধর্ম শুধু না-থামা কখনও।
ভ্যান গঘের ধর্ম ছিল উন্মাদনা। আঁকা।
গার্সিয়া লোরকা-র ধর্ম কবিতার জিত।
লেনিনের ধর্ম ছিল নতুন পতাকা।
আগুনের ধর্ম আজও ভস্মের চরিত।
এত এত ধর্ম কিন্তু একই গ্রহে থাকে।
এ-ওকে, সে-তাকে আরও জায়গা করে দেয়।
তবে কেন অন্য পথ ভাবায় তোমাকে?
তোমার ধর্মের পথে কেন অপব্যয়?
যে তোমাকে শিখিয়েছে দখলের কথা –
জেনো সে ধর্মই নয়। প্রাতিষ্ঠানিকতা।

কবির পুরো নাম:- শ্রীজাত বন্দ্যোপাধ্যায়

অন্ধকার লেখাগুচ্ছ’ –কবিতার সহজ অর্থ ব্যাখ্যা

ধর্মের নতুন ব্যাখ্যা: শ্রীজাতের দৃষ্টিভঙ্গি

শ্রীজাত তাঁর ‘অন্ধকার লেখাগুচ্ছ’-এর অন্তর্গত ‘ধর্ম’ কবিতায় ধর্মকে প্রচলিত ধারণা থেকে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেছেন। তাঁর মতে, ধর্ম কোনো কড়াকড়ি নিয়ম, গোঁড়া বিশ্বাস, কিংবা একঘেয়ে আচার-অনুষ্ঠানের নাম নয়। বরং ধর্ম হলো ব্যক্তিগত বিশ্বাস, জীবনের প্রতি একাগ্রতা এবং নিজের কাজের প্রতি নিষ্ঠা। প্রত্যেক মানুষের ধর্ম তার নিজের মতো করে গড়ে ওঠে— তার জীবনের কর্ম, চিন্তা এবং উদ্দেশ্য থেকেই ধর্মের পরিচয় নির্ধারিত হয়।

এই কবিতার মাধ্যমে কবি বোঝাতে চেয়েছেন, প্রকৃত ধর্মকে কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম বা সংস্কারের মধ্যে বেঁধে রাখা যায় না। এটি একেকজন মানুষের জীবনে একেকভাবে প্রকাশ পায়। তাই ধর্ম বলতে যা বোঝানো উচিত, তা হলো মানুষের কর্মনিষ্ঠা, আত্মবিশ্বাস এবং জীবনদর্শনের প্রতি গভীর আস্থা।

এই ভাবনাকে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠা করতে কবি বিভিন্ন খ্যাতনামা ব্যক্তিত্বের উদাহরণ দিয়েছেন—

🔹 আইনস্টাইন নতুন জগৎ উন্মোচনের বিজ্ঞানী, তাঁর ধর্ম ছিল আবিষ্কার।
🔹 আবদুল করিম খাঁ সংগীতে আত্মনিবেদিত ছিলেন, তাই সংগীতই ছিল তাঁর ধর্ম।
🔹 লেনিন সমাজ বদলের লক্ষ্যে বিপ্লব করেছেন, তাঁর ধর্ম ছিল নতুন ভবিষ্যৎ গড়া।
🔹 ভ্যান গঘ উন্মাদ ভালোবাসায় ছবি আঁকতেন, তাই শিল্প ছিল তাঁর ধর্ম।
🔹 গার্সিয়া লোরকা কবিতার মাধ্যমে মানুষের হৃদয় জয় করেছেন— সেটিই ছিল তাঁর ধর্ম।
🔹 কবীর মানবতা ও সত্যের বাণী প্রচার করেছেন, তাঁর ধর্ম ছিল সত্যবাদিতা।
🔹 আগুন ধ্বংস করে সৃষ্টি আনে, পোড়ানোই তার ধর্ম।
🔹 বাতাস চলমান— কখনো থামে না, তার ধর্মই হলো গতি।

এই উদাহরণগুলি দিয়ে কবি বোঝাতে চেয়েছেন, প্রকৃত ধর্ম কখনও বাইরের কোনও চেহারায় সীমাবদ্ধ নয়— তা প্রতিফলিত হয় মানুষের কাজে, চিন্তায়, ও আত্মনিবেদনে।

👉 এই পৃথিবীতে অসংখ্য ধর্ম ও বিশ্বাস একসঙ্গে টিকে আছে, মানুষ পরস্পরের পাশে থেকে জীবন যাপন করছে। তাহলে কেন কেবল নিজের ধর্মকেই শ্রেষ্ঠ মনে করো?

👉 কেন ভাবো, শুধুমাত্র তোমার পথই সঠিক?

👉 যদি কেউ বলে ধর্ম মানে দখল, শাসন বা লড়াই— সে ভুল পথ দেখাচ্ছে। কারণ, প্রকৃত ধর্ম মানুষের কল্যাণের কথা বলে, শান্তি ও সহাবস্থানের পথ দেখায়।

ধর্ম নিয়ে শ্রীজাতের উপলব্ধি

কবি শ্রীজাত বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর কবিতায় স্পষ্ট করে বোঝাতে চেয়েছেন— ধর্ম মানে কেবল কিছু নিয়ম বা প্রথা নয়, বরং তা একজন মানুষের কাজ, নিষ্ঠা এবং ভালোবাসার প্রকাশ। প্রকৃত ধর্ম কখনোই হিংসা ছড়াতে পারে না, কারও পথ আটকাতে পারে না বা কাউকে ছোট করার শিক্ষা দেয় না। যে ধর্ম বিভাজন বা আধিপত্যের কথা বলে, তা আসলে ধর্ম নয়— সেটি গোঁড়ামির প্রতিফলন মাত্র।

শ্রীজাত কবিতায় প্রশ্ন তুলেছেন— তুমি কেন অন্যের পথ বা বিশ্বাস দেখে বিরক্ত হও? কেন নিজের ধর্মকে বড় করে তুলতে গিয়ে অকারণে অপচয় করো? যে ধর্ম তোমাকে অন্যকে দমন করতে শেখায়, তা ধর্ম নয়— সেটা এক ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক ও গোঁড়া চিন্তার নামান্তর।

ধর্ম আসলে কাউকে চাপিয়ে দেওয়ার বিষয় নয়। প্রত্যেক ব্যক্তির নিজের মতো করে ধর্ম বেছে নেওয়ার অধিকার থাকা উচিত। কারণ, প্রকৃত ধর্ম মানুষকে শেখায় নিজের পথ খুঁজে নিতে এবং সেই পথে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে এগিয়ে যেতে।

এই কবিতার মাধ্যমে শ্রীজাত আমাদের জানান— সত্যিকারের ধর্ম মানে হলো কর্মনিষ্ঠা, জীবনবোধ, বিশ্বাস এবং মানবিকতা। ধর্ম কখনোই ভেদাভেদ, গোঁড়ামি বা দখলদারিত্বের উৎস হতে পারে না।

👉 প্রকৃত ধর্ম সেই, যা মানুষকে তার কাজের মধ্যে শ্রেষ্ঠ করে তোলে, অন্যকে ভালোবাসতে শেখায় এবং সবার জন্য জায়গা করে দিতে অনুপ্রাণিত করে।

ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  1. "ধর্ম" কবিতায় কবি ধর্মকে কী হিসেবে দেখেছেন?
    ক) বিশ্বাস
    খ) নিয়ম
    গ) কাজ
    ঘ) অন্ধতা
    উত্তর: ) কাজ
  2. "ধর্ম" কবিতায় কবি কাকে প্রকৃত ধর্ম বলেন?
    ক) উপাসনা
    খ) ঘৃণা
    গ) ভালোবাসা
    ঘ) রীতি
    উত্তর: ) ভালোবাসা
  3. "ধর্ম" কবিতায় কবির মতে গোঁড়ামি কী?
    ক) সহনশীলতা
    খ) অন্যকে ছোট করা
    গ) বিবেক
    ঘ) মুক্তচিন্তা
    উত্তর: ) অন্যকে ছোট করা
  4. "ধর্ম" কবিতায় ধর্ম নিয়ে অহংকার করার বদলে কী করতে বলেন কবি?
    ক) বিতর্ক করা
    খ) ভয় পাওয়া
    গ) সহানুভূতি দেখানো
    ঘ) পরস্পরের পথকে সম্মান করা
    উত্তর: ) পরস্পরের পথকে সম্মান করা
  5. ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  6. "ধর্ম" কবিতার ভাষার বৈশিষ্ট্য কী?
    ক) সংস্কৃতঘেঁষা
    খ) সহজ ও সরল
    গ) দুর্বোধ্য
    ঘ) অতিরঞ্জিত
    উত্তর: ) সহজ সরল
  7. কবি ধর্মকে কোনটি ভাবতে নিষেধ করেন?
    ক) কর্ম
    খ) মানবতা
    গ) বাহ্যিক আচার
    ঘ) সহানুভূতি
    উত্তর: ) বাহ্যিক আচার
  8. কোন পঙক্তিতে ধর্মের সংজ্ঞা মেলে?
    ক) “এই তো ধর্ম, এই তো আসল”
    খ) “আকাশ জানে কোনটা সত্য”
    গ) “পৃথিবীর এক কোণে বসে থাকা”
    ঘ) “তবুও আমি গাই ভালোবাসার গান”
    উত্তর: ) “এই তো ধর্ম, এই তো আসল
  9. "ধর্ম" কবিতায় কবির বক্তব্যের মূল সুর কী?
    ক) ধর্মের নামে যুদ্ধ
    খ) ধর্ম মানে মানুষের জন্য কাজ
    গ) ধর্ম মানে অন্ধ বিশ্বাস
    ঘ) ধর্ম মানে ইতিহাস
    উত্তর: ) ধর্ম মানে মানুষের জন্য কাজ
  10. কবি ধর্মকে কোন কিছুর সঙ্গে তুলনা করেন?
    উত্তর: ) ভালোবাসা
  11. “ধর্ম মানে অন্যকে ভালো রাখা” – এ বক্তব্য কী বোঝায়?
    উত্তর: ) মানবিকতার প্রচার
  12. “ধর্ম মানে নিজের কাজকে নিখুঁতভাবে করা” – এটি কী বোঝায়?
    উত্তর: ) নিষ্ঠা
  13. ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  14. কবির মতে কোন ধর্ম প্রকৃত নয়?
    উত্তর: ) যে ধর্ম হিংসা শেখায়
  15. “ধর্ম মানে পথ আটকে রাখা নয়” – কবি এখানে কিসের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন?
    উত্তর: ) গোঁড়ামি
  16. "ধর্ম" কবিতায় কবি কোন কিছুর বিরোধিতা করেন?
    উত্তর: ) ধর্ম নিয়ে ভেদাভেদ
  17. ধর্ম মানে কী নয় বলে কবি জানিয়েছেন?
    উত্তর: ) অন্যকে ছোট করা
  18. “ধর্ম মানে কেবল নাম নয়” – এখানে ‘নাম’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
    উত্তর: ) ধর্মীয় পরিচয়
  19. কবিতাটি মূলত কী ধরনের রচনা?
    উত্তর: ) ভাবপ্রবণ মানবিক চিন্তাধারায় ভরপুর কবিতা
  20. ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  21. এই কবিতায় কবির দৃষ্টিভঙ্গি কী ধরনের?
    উত্তর: ) মানবতাবাদী উদারচিন্তক
  22. কবির মতে ধর্ম কখনই কী হতে পারে না?
    ক) কাজ
    খ) ভালোবাসা
    গ) হিংসা
    ঘ) নিষ্ঠা
    উত্তর: ) হিংসা
  23. কবিতাটি কোন কালের সামাজিক চিত্রকে তুলে ধরে?
    ক) প্রাচীন যুগ
    খ) মধ্যযুগ
    গ) আধুনিক যুগ
    ঘ) ঔপনিবেশিক যুগ
    উত্তর: ) আধুনিক যুগ
  24. “ধর্ম মানে নিজের কাজকে নিখুঁতভাবে করা”— এখানে 'নিজের কাজ' বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
    ক) শুধুমাত্র পূজা
    খ) সামাজিক কর্তব্য
    গ) আত্মীয়তা
    ঘ) শাস্ত্রপাঠ
    উত্তর: ) সামাজিক কর্তব্য
  25. কবি ধর্মকে কিসের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছেন?
    ক) ঈশ্বর
    খ) অহংকার
    গ) নৈতিকতা
    ঘ) গোঁড়ামি
    উত্তর: ) গোঁড়ামি
  26. "ধর্ম" কবিতার শৈলীর বৈশিষ্ট্য কী?
    ক) অলংকারবহুল
    খ) ছন্দমুক্ত ও অন্তর্মুখী
    গ) ছন্দোবদ্ধ ও গীতিময়
    ঘ) নাট্যধর্মী
    উত্তর: ) ছন্দমুক্ত অন্তর্মুখী
  27. ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  28. “ধর্ম মানে অন্যের পথে বাধা না দেওয়া” — এখানে কী বোঝানো হয়েছে?
    ক) ধর্মীয় উদাসীনতা
    খ) সহনশীলতা ও সহাবস্থান
    গ) পথপ্রদর্শন
    ঘ) নির্লিপ্ততা
    উত্তর: ) সহনশীলতা সহাবস্থান
  29. কবিতায় 'অহংকার' শব্দটি কোন প্রসঙ্গে এসেছে?
    ক) ধর্ম নিয়ে বিভ্রান্তি
    খ) ধর্ম নিয়ে গর্ব
    গ) সমাজের শ্রেণিবিভাজন
    ঘ) রাজনীতির প্রভাব
    উত্তর: ) ধর্ম নিয়ে গর্ব
  30. কবি ধর্মের মধ্যে কোনটি দেখতে চান?
    ক) নিয়মের কড়াকড়ি
    খ) মানবিকতা
    গ) আচার ও রীতিনীতির অনুসরণ
    ঘ) আত্মপ্রচারণা
    উত্তর: ) মানবিকতা
  31. “ধর্ম মানে রক্ত নয়”— কবির এ বক্তব্যের তাৎপর্য কী?
    ক) যুদ্ধ নয়, শান্তির পথ
    খ) আত্মত্যাগ নয়
    গ) বিশ্বাস নয়
    ঘ) আত্মরক্ষা নয়
    উত্তর: ) যুদ্ধ নয়, শান্তির পথ
  32. কবির মতে প্রকৃত ধর্ম কোথায় প্রতিফলিত হয়?
    ক) উপাসনাস্থলে
    খ) মননে ও আচরণে
    গ) ধর্মীয় গ্রন্থে
    ঘ) সমাজের নিয়মে
    উত্তর: ) মননে আচরণে
  33. “ধর্ম মানে পথ দেখানো নয়”— এখানে কী বোঝানো হয়েছে?
    উত্তর: ) কারও উপর মত চাপিয়ে না দেওয়া
  34. কবিতায় কবি কোন ধরনের আচরণকে 'ধর্মবিরোধী' বলে দেখিয়েছেন?
    উত্তর: ) অন্যকে ছোট করা ঘৃণা ছড়ানো
  35. কবি কীভাবে ধর্মকে দেখতে চান?
    উত্তর: ) ভালোবাসা সম্মানের মাধ্যমে
  36. কবিতার ভাষা ও ভাবের দিক থেকে এটি কী ধরনের কবিতা?
    উত্তর: ) সামাজিক সচেতনতা মূলক
  37. কবি ধর্মকে কোন মূল ভিত্তির উপর স্থাপন করতে চান?
    উত্তর: ) কর্ম মনুষ্যত্ব
  38. কবি ধর্ম নিয়ে কি ‘অহংকার’কে সমর্থন করেন?
    উত্তর: ) না
  39. ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  40. কবির মতে কোন ধর্ম সবচেয়ে বিপজ্জনক?
    উত্তর: ) যে ধর্ম অন্যের পথ আটকায়
  41. “ধর্ম মানে নিজের বিবেকের সঙ্গে সৎ থাকা”— এটি কবিতার কোন ভাবকে তুলে ধরে?
    উত্তর: ) আত্মজিজ্ঞাসা নৈতিকতা
  42. কবিতার মূল বার্তা কী?
    উত্তর: ) ধর্ম মানবতার জন্য, বিভেদের জন্য নয়
  43. “ধর্ম মানে একে অপরের পাশে দাঁড়ানো”— এখানে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
    উত্তর: ) সহানুভূতি সহাবস্থান
  44. কবিতায় ধর্মের আড়ালে কী প্রচারিত হয় বলে কবি আক্ষেপ করেন?
    উত্তর: ) বিভেদ দমননীতি
  45. কবিতাটি কোন দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা হয়েছে?
    উত্তর: ) একজন সচেতন মানবতাবাদীর দৃষ্টিকোণ থেকে
  46. কবিতায় ‘পথ আটকানো’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
    উত্তর: ) ধর্মীয় গোঁড়ামি দ্বারা অন্যকে বাধা দেওয়া
  47. কবির ভাষায় ধর্ম কখনই কী হওয়া উচিত নয়?
    উত্তর: ) অস্ত্র
  48. কবিতায় ধর্ম কাদের জন্য বলে মনে করেন কবি?
    উত্তর: ) সকল মানুষের জন্য
  49. কবিতার ভাষা কেমন?
    উত্তর: ) সহজ স্পষ্ট
  50. “ধর্ম মানে কাজ”— এখানে কাজ বলতে বোঝানো হয়েছে?
    উত্তর: ) মানবতার সেবা
  51. ধর্মঅন্ধকার লেখাগুচ্ছ শ্রীজাত MCQ প্রশ্ন উত্তর: Dharmo HS 3rd Semester Bengali

  52. “ধর্ম মানে কাউকে না আঘাত করা”— এটির মাধ্যমে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
    উত্তর: ) শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান
  53. কবিতায় ‘ধর্ম’ শব্দটি বারবার ব্যবহারের উদ্দেশ্য কী?
    উত্তর: ) মূল ভাব গেঁথে দেওয়া
  54. “ধর্ম মানে হাসিমুখ”— এখানে কবি কোন ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরছেন?
    উত্তর: ) সৌহার্দ্য ভালোবাসা ভিত্তিক ধর্ম

🔔 পরবর্তী আপডেট সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
এই প্রশ্নোত্তর তালিকায় ভবিষ্যতে যদি আরও নতুন প্রশ্ন যোগ করা হয়, তাহলে তোমরা এখানেই আপডেট পেয়ে যাবে। পাশাপাশি, আমাদের Topperstrack.in অ্যাপ-এর কোর্সে তোমরা পাবে –
✅ অধ্যায়ভিত্তিক স্টাডি রিসোর্স
✅ নিয়মিত মক টেস্ট কুইজ
✅ সাজেশন, উত্তরপত্র এবং রিভিশন সেট

💡 এছাড়াও আমাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
🌐 Topperstrack.in এ গেলে তোমরা আরও অনেক বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি ও শিক্ষনীয় সামগ্রী পাবে!

📱 তাই দেরি না করে এখনই Topperstrack.in- ভিজিট করে নিয়মিত প্র্যাকটিসে থাকো।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top